রবিবার, ২৫ মে ২০২৫, ০১:৩৬ পূর্বাহ্ন

বিজ্ঞাপন :
সংবাদিক নিয়োগ! আপনি যদি সাংবাদিকতা এবং প্রতিবেদনে অভিজ্ঞ হন এবং ব্রেকিং নিউজ থেকে প্রাথমিক প্রতিবেদন তৈরি করার জন্য আগ্রহী হন, তবে সম্মানিত সংবাদ সংস্থা তে আপনার জন্য সুযোগ আছে। সংবাদিক মান্যতা এবং প্রতিবেদন ক্ষমতা সাথে জয়েন করুন।
সংবাদ শিরোনাম
করিমগঞ্জে জামায়াতের গণসংযোগ। চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশের মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত টুঙ্গিপাড়ায় অপহরণ চক্রের মূল হোতাসহ একাধিক মামলার দুই আসামি গ্রেফতার। বার বার নির্বাচিত পাটগাতী ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক সদস্য গাজী আবদুল হান্নানের পক্ষ থেকে অগ্রীম ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা। নারায়ণগঞ্জে তাতীদলের কর্মীসভা। রাস্তার বেহাল দশার কথা শুনে ছুটে যান নান্দাইল উপজেলা নির্বাহী অফিসার শারমিন সাত্তার। জীবননগর থানাধীন গোপালনগরে’ওপেন হাউজ ডে’ অনুষ্ঠিত। বোরহানউদ্দিনে মানবতার আলোকবর্তিকা সমাজসেবক মোঃ কবির পালোয়ান: রাজনীতি নয়, মানুষই তার মূল প্রতিশ্রুতি পশুরহাট ইজারাদার,খামারী ও ব্যবসায়ীদের সাথে পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে পুলিশ সুপারের মতবিনিময়। লতিবাবাদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে স্কুলড্রেস বিতরণ,

গজারিয়ায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে ভুয়া ক্যাপ্টেন আটক।

ওসমান গনি
স্টাফ রিপোর্টার
মুন্সীগঞ্জে গজারিয়া উপজেলা অভিযান চালিয়ে এক ভুয়া ক্যাপ্টেনকে আটক করেছে যৌথ বাহিনী। ভুয়া ক্যাপ্টেন পরিচয় দিয়ে প্রতারণা করার অসংখ্য অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।

আটক ভুয়া ক্যাপ্টেন জাহিদ হাসানের প্রকৃত নাম শাকিল আহমেদ খান (২৪)। সে গজারিয়া উপজেলার ভবেরচর ইউনিয়নের লক্ষীপুরা গ্রামের সারোয়ার আহমেদের ছেলে বলে জানা গেছে।

বিষয়টি সম্পর্কে গজারিয়া উপজেলার দায়িত্বপ্রাপ্ত সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন শাহরিয়ারের কাছ থেকে জানা যায়, ‘শাকিল ক্যাপ্টেন পরিচয় দিয়ে মানুষের সাথে প্রতারণা করতো। তার প্রকৃত নাম শাকিল আহমেদ হলেও সে ক্যাপ্টেন জাহিদ পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন থানায় ফোন করে আসামি ছেড়ে দেওয়ার জন্য সুপারিশ করতো। তার বিরুদ্ধে প্রতারণা অসংখ্য অভিযোগ রয়েছে। সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ও তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে আজ আমরা অভিযান পরিচালনা করে গজারিয়া থানা এলাকা থেকে তাকে আটক করি। আটকের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে সে ক্যাপ্টেন পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন থানায় আসামি ছেড়ে দেওয়ার জন্য সুপারিশ করার বিষয়টি স্বীকার করেছে’।

এদিকে এ বিষয়ে ভুয়া ক্যাপ্টেন জাহিদ হাসান ওরফে শাকিল আহমেদ বলেন, ‘আমার বাসা গজারিয়াতে হলেও আমি দীর্ঘদিন ধরে ঢাকাতে থাকি। ফোনে সুন্দর করে কথা বলতে পারায় একসময় রিয়েল এস্টেট ব্যবসার নামে আমি প্রতারণা করতাম। সম্প্রতি আমি ক্যাপ্টেন পরিচয় দিয়ে ঢাকা মতিঝিল, রংপুর সদরসহ পাঁচটি থানায় ফোন দিয়ে আসামি ছেড়ে দেওয়ার জন্য অনুরোধ করি’।

বিষয়টি বিষয়টি সম্পর্কে থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ মাহবুবুর রহমান বলেন, মঙ্গলবার সন্ধ্যায় তাকে গজারিয়া থানায় নিয়ে আসা হয়। তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

সংবাদটি শেয়ার করুন :

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত, এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।